আপনি যখন ঢাকার হোটেল সারিনায় থাকবেন, আপনি গুলশান সার্কেল 1 এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস থেকে 5 মিনিটের ড্রাইভের মধ্যে ব্যবসায়িক জেলায় থাকবেন। এই 5-তারা হোটেলটি বাংলাদেশ নৌবাহিনী সদর দপ্তর থেকে 1.2 মাইল (2 কিমি) এবং গুলশান লেডিস পার্ক থেকে 1.5 মাইল (2.4 কিমি) দূরে।
ঢাকায় অবস্থিত, স্ট্যামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ থেকে 700 মিটার দূরে, স্কাই সিটি হোটেল ঢাকা একটি ফিটনেস সেন্টার, বিনামূল্যে ব্যক্তিগত পার্কিং, একটি বাগান এবং একটি শেয়ার্ড লাউঞ্জ সহ থাকার ব্যবস্থা করে। এই 4-তারা হোটেলটি রুম পরিষেবা, একটি 24-ঘন্টা ফ্রন্ট ডেস্ক এবং বিনামূল্যে ওয়াইফাই অফার করে। হোটেলে একটি ইনডোর পুল, বিনোদন কর্মী এবং একটি এটিএম রয়েছে। প্রাতঃরাশ প্রতিদিন …
ঢাকায় অবস্থিত, সিঙ্গাপুরের কনস্যুলেট থেকে 1 কিলোমিটারেরও কম দূরে, হোটেল বেঙ্গল ক্যানারি পার্কে একটি ফিটনেস সেন্টার, বিনামূল্যে ব্যক্তিগত পার্কিং, একটি বাগান এবং একটি ভাগ করা লাউঞ্জ সহ থাকার ব্যবস্থা রয়েছে৷ এই সম্পত্তির সুবিধাগুলির মধ্যে রয়েছে একটি রেস্তোরাঁ, একটি বাচ্চাদের ক্লাব এবং একটি শেয়ার্ড কিচেন, সাথে পুরো সম্পত্তি জুড়ে ফ্রি ওয়াইফাই। আবাসন রুম পরিষেবা, একটি 24-ঘন্টা …
রোজ গার্ডেন প্রাসাদ যা সংক্ষেপে রোজ গার্ডেন নামে সমধিক পরিচিত, বিংশ শতাব্দীর বাংলাদেশের একটি ঐতিহাসিক প্রাচীন ভবন। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের টিকাটুলি এলাকায় অবস্থিত একটি অন্যতম স্থাবর ঐতিহ্য। এ প্রাচীন ভবনটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক পুরাকীর্তি হিসাবে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক সংরক্ষিত। বাংলাদেশের প্রত্নতত্ত্ব বিভাগ ১৯৮৯ সালে রোজ গার্ডেনকে সংরক্ষিত ভবন ঘোষণা করে। দেশী-বিদেশী পর্যটকদের নিকট এটি ঢাকার অন্যতম একটি দর্শনীয় স্থান। রোজ গার্ডেন …
দোয়েল চত্বর ঢাকার শাহবাগে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোর অন্যতম। এর স্থপতি হলেন আজিজুল জলিল পাশা। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক যা বাংলাদেশের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করে অবস্থান দোয়েল চত্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার ভিতরে কার্জন হলের সামনে অবস্থিত। বাংলাদেশের জাতীয় পাখি দোয়েলের একটি স্মারক ভাস্কর্য। এর স্থপতি হলেন আজিজুল জলিল পাশা। এটি বাংলাদেশের জাতীয় বৈশিষ্ট্যের ধারক ও বাহক যা …
জাতীয় স্মৃতিসৌধবাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত মুক্তিযোদ্ধা ও নিহত বেসামরিক বাঙালি ও অবাঙ্গালিদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নিবেদিত একটি স্মারক স্থাপনা। এটি সাভারে অবস্থিত। এর নকশা প্রণয়ন করেছেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন। এখানে মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের দশটি গণকবর রয়েছে। বিদেশি রাষ্ট্রনায়কগণ সরকারিভাবে বাংলাদেশ সফরে আগমন করলে এই স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন রাষ্ট্রাচারের অন্তর্ভুক্ত। ইতিহাস ১৯৭২ খ্রিস্টাব্দের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের তৎকালীন রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা শহর থেকে …
চন্দ্রিমা উদ্যান বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের প্রাণকেন্দ্র সংসদ ভবনের পাশে অবস্থিত। সাবেক রাষ্ট্রপতি বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধি এখানে অবস্থিত। সমাধিকে কেন্দ্র করে এখানে সমাধি কমপ্লেক্স প্রতিষ্ঠা করা হয়। প্রতিদিন অসংখ্য দর্শনার্থী এই উদ্যানটি এবং লেকটি দেখতে আসেন। শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রাতঃভ্রমণকারীদের জন্য এটি একটি উত্তম স্থান। ঢাকা শহরের উদ্যানগুলির মধ্যে এটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি উদ্যান। নামকরণ প্রথম দিকে এই উদ্যানের নামকরণ করা হয়েছিল “চন্দ্রিমা …
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার বা জাতীয় শহীদ মিনার ১৯৫২ খ্রিষ্টাব্দের ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ। এটি বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রস্থলে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের বহিঃপ্রাঙ্গণে অবস্থিত। প্রতি বছর ২১শে ফেব্রুয়ারিতে এখানে হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত হয়ে ভাষা আন্দোলনের শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ্য নিবেদন করে। এটি ঢাকার কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র। ইতিহাস প্রথম শহীদ মিনার যেটি ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে তৈরি করা হয়েছিল কিন্তু পাকিস্তান পুলিশ ও পাকস্তানী সেনাবাহিনী সেটা ভেঙে ফেলে। …
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরে অবস্থিত দেশের জাতীয় জাদুঘর। এটি ২০, মার্চ, ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত হয়, এবং ৭ আগস্ট, ১৯১৩ খ্রিষ্টাব্দে এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। ১৯৮৩ খ্রিষ্টাব্দের ১৭ নভেম্বর তারিখে এটিকে জাতীয় জাদুঘরের মর্যাদা দেয়া হয়। জাদুঘরটি শাহবাগ মোড়ের সন্নিকটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, রমনা পার্ক ও চারুকলা ইন্সটিটিউটের পাশে অবস্থিত। এখানে নৃতত্ত্ব, চারুকলা, ইতিহাস, প্রকৃতি এবং আধুনিক ও প্রাচীন বিশ্ব-সভ্যতা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ইত্যাদি বিষয়ে আলাদা ৪৪টি প্রদর্শনশালা (গ্যালারি) রয়েছে। …
ঢাকেশ্বরী মন্দির বা ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দির বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত একটি হিন্দু মন্দির। এই মন্দিরটিকে বাংলাদেশের জাতীয় মন্দির ও বলা হয়। ঢাকেশ্বরী শব্দের অর্থ ‘ঢাকার ঈশ্বরী’ বা ‘ঢাকা শহরের রক্ষাকর্ত্রী’। এই মন্দিরটি ভারতীয় উপমহাদেশের বিখ্যাত শক্তিপীঠ গুলির একটি। এখানে সতীর মুকুটের মণি পড়েছিল। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম মন্দির। অনেকের মতে, দেবী ঢাকেশ্বরীর নাম থেকেই ঢাকা নামের উৎপত্তি। সেন রাজবংশের রাজা বল্লাল সেন ১২শ শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমান মন্দির কমপ্লেক্সটি তার দীর্ঘ অস্তিত্বকালে …